বৈজ্ঞানিক প্রমাণে কোরআনের বাণী

বৈজ্ঞানিক প্রমাণে কোরআনের বাণী
বৈজ্ঞানিক প্রমাণে কোরআনের বাণী

বৈজ্ঞানিক প্রমাণে কোরআনের বাণী

 বর্তমান পৃথিবীতে ১২৫ কোটিরও বেশি মুসলমান দ্বিধাহীন চিত্তে পবিত্র কুরআনকে আল্লাহর বাণী রূপে গ্রহণ করেছে । এটি একটি অলৌকিক ঘটনা বলে মানতেই হবে। 

নাস্তিকদের প্রশ্ন

নাস্তিকরা বলতে পারে,'আমি যা দেখি না, তুমি তা দেখ। আমি যা অনুভব করি না, তুমি তা অনুভব করো। কিভাবে আমি জানবো যে আল্লাহ আছেন এবং তিনিই মোহাম্মদ (সা.) কে কোরআনের এই সুমধুর বাণী দিয়ে প্রেরণ করেছেন?' তারা আরো বলতে পারে,'কোরআনের মধ্যে দর্শনের যে সৌন্দর্য আছে,যে বাস্তব নীতি কথা আছে এবং আদর্শ আছে তার প্রতি আমার কোন আগ্রহ নেই। আমি মোহাম্মদ (সা) কে সহজ সরল‌ মানুষ হিসাবে মেনে নিতে রাজি। তিনি মানুষের কল্যাণে অনেক নীতি কথা দিয়ে গেছেন যা সৌন্দর্যে ভরপুর। আমি তা মানতে রাজি না যা তোমরা মুসলিমরা তাঁকে 'নীতি শাস্ত্রের একজন অতি অসাধারণ ব্যক্তি ' বলে মনে কর।

এই সব নাস্তিকদের সন্দেহ দূর করার জন্য পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরে নিদর্শন দেখিয়েছেন।

আজকের বিজ্ঞান বিগ ব্যঙ (Big Bang) থিওরী দিয়েছে কয়েক বছর আগে। কিন্তু চৌদ্দশত বছর আগে মরুভূমির সেই নিরক্ষর ব্যক্তি ওহীপ্রাপ্ত  

কোরআনে বলেছেন

"অবিশ্বাসীরা কি দেখে না যে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী একত্রিত ছিল ওতপ্রোতভাবে তাদের পৃথক করার পূর্বে।" ( আম্বিয়া -৩০)

"এবং আল্লাহ-ই সৃষ্টি করেছেন,রাত্রি ও দিবসকে এবং চন্দ্র ও সূর্যকে , তারা সবাই নিজ নিজ কক্ষপথে বিচরণ করে।" ( আম্বিয়া -৩৩)

আল্লাহ আরো বলেছেন,"তিনি সৃষ্টি করেছেন সকল বস্তুকে জোড়ায় জোড়ায় তার মধ্যে যা পৃথিবী উৎপন্ন করে এবং তাদের নিজেদের জন্য এবং ঐসব বস্তু যাদের সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞান নেই।" ( ইয়াসিন -৩৬)

✍️ কুরআন সুন্নাহ ✍️

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

If you have any doubts. Please let me know.

নবীনতর পূর্বতন
"'glt'"/body>